শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

পতিত জমিতে পেঁপে চাষ বাড়ছে

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার বিভিন্ন এলাকায় বর্তমানে পতিত জমিতে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষিদের মাঝে পেঁপে চাষে উৎসাহ বাড়ছে। অনেকেই রাসায়নিক সার ও কীটনাশকমুক্ত পেঁপে চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। এদের মধ্যে লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের ভাটিবাড়ী গ্রামের ইসমাইল হোসেনের ছেলে শাহজালাল হোসেন অন্যতম।

 

শাহজালাল হোসেন জানতে পারেন বেলে-দোআঁঁশ মাটিতে ও উচু জমিতে পেঁপে চাষ করা সম্ভব এবং এতে রোগবালাইও তুলনামূলক কম হয়। তিনি উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শ মোতাবেক পতিত জমি বাণিজ্যিকভাবে পেঁপে চাষে উৎসাহিত হন। এরপর তিনি পেঁপে গাছ রোপণ করেন।

 

তিনি আরও জানান, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে চারা রোপণের আগে এক ফুট দৈর্ঘ্য ও এক ফুট প্রস্থ গর্ত করে রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের পরিবর্তে জৈব সার দিয়ে এক সপ্তাহ গর্তগুলো ভরে রাখেন। এরপর দেড় মাস বয়সের পেঁপে চারা রোপণের তিন মাস পর গাছে ফুল ধরে এবং ধীরে ধীরে ফল ধরতে শুরু করে। চার মাস পর থেকে ফল সংগ্রহ শুরু হয় বলে তিনি জানান।

 

জানা যায়, পাকা ফল অধিক জনপ্রিয় হলেও বিপণন ব্যবস্থার প্রতিকূলতা থাকায় কাঁচা ফল সবজি হিসেবে বিক্রি করেন।

 

একটি গাছ ৩ থেকে ৪বছর ফল দেয়, তাই তিনি আশাবাদী কোনোরূপ বৈরী পরিস্থিতি তৈরি না হলে ১লাখের অধিক টাকার পেঁপে বিক্রি করতে পারবেন।

 

ফুলগাছ ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা সেলিম বলেন, তিনি পেঁপে চাষি শাহজালাল হোসেনকে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা ও পরামর্শ প্রদান করেন। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে বাড়ির আঙিনায় পতিত জমিতে বিভিন্ন সবজি চাষের পাশাপাশি কৃষকরা স্বল্প পুঁজি খাটিয়ে বাণিজ্যিকভিত্তিতে স্থানীয় জাতের পেঁপে চাষে উৎসাহিত হয়েছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone